ফজরের নামাজের নিয়ম [দোয়া ও ছবি সহ]। এবং ফজরের নামাজের সময়।
![]() |
| ফজরের নামাজের সময় |
ফজরের নামাজের নিয়ম [দোয়া ও ছবি সহ]। এবং ফজরের নামাজের সময়।
নামাজ পড়ার আগে সবার ফজরের নামাজের সময় জানা প্রয়োজন। তবে সরি আমি আজকের ফজরের নামাজের সময় বলে দিতে পারবো না। এই পোষ্টটা সব সময়ের জন্য থাকবে তাই হাদিস অনুযায়ী যেটা আসে সেটা বলে দেই।
ফজরের নামাজের সময়ঃ সুবহে সাদিক থেকে সূর্য উদয়ের পূর্ব পর্যন্ত এর সময় থাকে। রাতের শেষে আকাশের পূর্ব দিগন্তে লম্বা আকৃতির যে আলোর রেখা দেখা যায় তাকেই বলে সুবহে সাদিক।
1. সুন্নতে মুয়াক্কাদা ২ রাকাত
2. ফরজ নামাজ ২ রাকাত
যারা আমার মতো ওয়েব সাইটে লিখা লিখি করে তারা সকলেই জানেন। প্রতিটা আর্টিকেল লিখা কত কঠিন! আর সময় সাপেক্ষ। তাই আজকের আর্টিকেলে শুধু ফজরের ৩ রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়মটাই দিতে হলো।
★ ১ম দাপঃ-
উপরে দেওয়া নিয়ত শিখার চেষ্টা করবেন। সবচেয়ে ভালো হয় সঠিক উচ্চারণ সহ এই নিয়ত পড়া। যদি কারো মুখস্ত করতে সময় লাগে অথবা জরুরি ভাবে এটাও পড়তে পারেন। (নিচে দেওয়া)
ফজরের ২ রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত বাংলায়ঃ-
নিয়ত করে "আল্লাহু আকবার" বলে হাত বাদতে হবে।
★২য় দাপঃ-
নিয়ত করে হাত বাদার পর সানা পড়তে হবে।
ফজরের নামাজের জন্য সানা (সকল নামাজেই পড়া যাবে):-
ছানা বাংলা উচ্চারণ সহ এবং সানা বাংলা অর্থ ছবি সহ দেওয়ার মাধ্যমে দাপ নাম্বার- ২ শেষ করলাম।
★দাপ ৩ঃ-
দাপ - ৩.২
সূরা ফাতিহা পাঠ করা হলে তারপর আরো একটি সূরা পাঠ করতে হবে। ছোট ছোট সূরা পাঠ না করে একটু বড় গুলা পাঠ করার চেষ্টা করবেন। শিখানোর স্বর্থে একটা ছোট সূরা দিচ্ছি!
উত্তরঃ নামাজে "রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ" পাঠ করাও সুন্নত।
প্রশ্ন - ৩। "সামিআল্লাহু লিমান হামিদা" - এর বাংলা অর্থ কী?
উত্তরঃ- অর্থ : ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য প্রশংসা করেন, আল্লাহ তাআলা (ওই ব্যক্তির প্রশংসা) শোনেন।’ অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা (তাসবিহ/তাহমিদ) প্রশংসাকারীর প্রশংসা শোনেন।
দাপ - ৪.২
"রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ" পাঠ করার পর এখন সময় মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে মাথা নত করার। মানে এখন সিজদা করতে হবে।
"রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ" - পাঠ করে "আল্লাহু আকবার" বলে সিজদায় মাথানত করতে হবে। সিজদায় থাকা অবস্থায় "সোবাহানা রাব্বিয়াল আ'লা" যে কোন বিজোড় সংখ্যক বার পাঠ করতে হবে। যেমনঃ ৩বার, ৫বার, ৭বার।
উপরের এই বাক্যটাই পাঠ করতে হবে একবার।
এটা পাঠ করা হলে আপনি আবার সিজদায় যাবেন। এবং আগের মতো এখন আবার "সোবাহানা রাব্বিয়াল আ'লা" ৩বার, ৫বার, ৭বার পাঠ করতে হবে। তারপর আবার আল্লাহু আকবার বলে সোজা হয়ে হাত বাধা অবস্থায় দাঁড়িয়ে যাবেন।
দাড়ানোর আগেই সুন্নত ২ রাকাত নামাজের এক রাকাত সম্পন্ন হয়ে গেছে। বাকি রইলো এক রাকাত। এটাও সেম ভাবে পড়তে হবে। আমি শেষ অবধিই শিখাবো সমস্যা নেই!
★দাপ - ৫
শেয়ার করুন এখান থেকে👇
ফজরের নামাজের সময়।
নামাজ পড়ার আগে সবার ফজরের নামাজের সময় জানা প্রয়োজন। তবে সরি আমি আজকের ফজরের নামাজের সময় বলে দিতে পারবো না। এই পোষ্টটা সব সময়ের জন্য থাকবে তাই হাদিস অনুযায়ী যেটা আসে সেটা বলে দেই।
ফজরের নামাজের সময়ঃ সুবহে সাদিক থেকে সূর্য উদয়ের পূর্ব পর্যন্ত এর সময় থাকে। রাতের শেষে আকাশের পূর্ব দিগন্তে লম্বা আকৃতির যে আলোর রেখা দেখা যায় তাকেই বলে সুবহে সাদিক।
ফজরের নামাজ কত রাকাত? কী কী?
উত্তরঃ ফজরের নামাজ মোট ৪ রাকাত....1. সুন্নতে মুয়াক্কাদা ২ রাকাত
2. ফরজ নামাজ ২ রাকাত
যারা আমার মতো ওয়েব সাইটে লিখা লিখি করে তারা সকলেই জানেন। প্রতিটা আর্টিকেল লিখা কত কঠিন! আর সময় সাপেক্ষ। তাই আজকের আর্টিকেলে শুধু ফজরের ৩ রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়মটাই দিতে হলো।
ফজরের ২ রাকাত সুন্নত নামাজ পড়ার নিয়মঃ-
★ ১ম দাপঃ-
নামাজের স্থানে দাড়িয়ে নামাজের নিয়ত করতে হবে।
ফজরের ২ রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়তঃ-
ফজরের ২ রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়তঃ-
নাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লা-হি তাআলা রাকয়াতাই সালাতিল ফাজরি, সুন্নাতু রাসুলিল্লা-হি তাআলা মুতাও য়াজজিহান্ ইলা জিহাতিল কা'বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
উপরে দেওয়া নিয়ত শিখার চেষ্টা করবেন। সবচেয়ে ভালো হয় সঠিক উচ্চারণ সহ এই নিয়ত পড়া। যদি কারো মুখস্ত করতে সময় লাগে অথবা জরুরি ভাবে এটাও পড়তে পারেন। (নিচে দেওয়া)
ফজরের ২ রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত বাংলায়ঃ-
আমি ফজরের ২ রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত করিলাম।
নিয়ত করে "আল্লাহু আকবার" বলে হাত বাদতে হবে।
★২য় দাপঃ-
নিয়ত করে হাত বাদার পর সানা পড়তে হবে।
ফজরের নামাজের জন্য সানা (সকল নামাজেই পড়া যাবে):-
সুবাহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়া তাবারাকাছমুকা ওয়া তা'য়ালা জাদ্দুকা ওয়া লা-ইলাহা গাইরুক।
এখন অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে, ছানা পড়া কি সুন্নত নাকি ফরজ?
উত্তরঃ- ছানা পাঠ করা সুন্নত।ছানা বাংলা উচ্চারণ সহ এবং সানা বাংলা অর্থ ছবি সহ দেওয়ার মাধ্যমে দাপ নাম্বার- ২ শেষ করলাম।
★দাপ ৩ঃ-
দাপ- ৩.১
এরপর প্রতি রাকাতের মতো এবারও ২টা সূরা পাঠ করতে হবে।
ছানা পড়ার পর এখন আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম এবং তারপর বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম বলতে হবে।
এরপর প্রতি রাকাতের মতো এবারও ২টা সূরা পাঠ করতে হবে।
সূূরা ফাতিহাঃ আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল আ -লামি-ন।আররহমা-নির রাহি-ম। মা-লিকি ইয়াওমিদ্দি-ন। ইয়্যা-কা না’বুদু ওয়া ইয়্যা-কা নাসতাই’-ন। ইহদিনাস সিরাতা’ল মুসতাকি’-ম।সিরাতা’ল্লা যি-না আনআ’মতা আ’লাইহিম গা’ইরিল মাগ’দু’বি আ’লাইহিম ওয়ালা দ্দ-ল্লি-ন।
আমিন।
সূরা ফাতিহার ছবি অথবা বলা চলে সূরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ সহ ছবি দেওয়া আছে। আপনারা চাইলে সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চরণ সহ দেওয়া ছবিটা ফোনে রেখে দিতে পারেন। এতে করে সূরা ফাতিহা যে কোন জায়গায় যে কোন সময় পড়বে পারবেন।
দাপ - ৩.২
সূরা ফাতিহা পাঠ করা হলে তারপর আরো একটি সূরা পাঠ করতে হবে। ছোট ছোট সূরা পাঠ না করে একটু বড় গুলা পাঠ করার চেষ্টা করবেন। শিখানোর স্বর্থে একটা ছোট সূরা দিচ্ছি!
প্রতিবার সূরা পাঠ করার আগে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম পরে সূরা পাঠ করা শুরু করবেন।
কুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ।
আল্লা-হুসসামাদ।
লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইঊলাদ।
ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহূকুফুওয়ান আহাদ।
সূরা ইখলাস এটি পড়লে নামাজ হবে। তবে আপনারা এর থেকে বড় অন্য কোন সূরা পাঠ করবেন। সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারণ সহ দিলাম তার সাথে সূরা ইখলাস বাংলা উচ্চারন সহ একটি ছবিও দেওয়ার চেষ্টা করলাম। ফোনে রেখে দিতে পারেন মুখস্থ করার জন্য।
★দাপ ৪ঃ-
দাপ- ৪.১
২টি সূরা, সূরা ফাতিহা এবং অন্য একটি সূরা পাঠ করে এবার রুকু এবং সিজদা করতে হবে।
দুটি সূরা পাঠ করা হলে এবার তবে "আল্লাহু আকবার" বলে রুকুর পজিশন নিতে হবে। এবং রুকুতে দাড়িয়ে সুবাহানা রাব্বিয়াল আজিম পাঠ করতে হবে। যে কোন বিজোড় সংখ্যক বার পাঠ করলেই হবে! যেমনঃ- ৩ বার ও ৫ বার এবং বেশি হলে ৭ বার পাঠ করবেন।
এবং তারপর "আল্লাহু আকবার" এবং "সামিআল্লাহু লিমান হামিদা" বলতে বলতে আগের অবস্থায় (রুকুর আগে যে ভাবে ছিলেন) ফিরে যাবেন। এবং বলবেন "রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ"।
এখানে আপনাদের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে। আর আপনার মনে এই প্রশ্ন না আসলেও এটা জেনে রাখা গুরুত্ব পূর্ন!
প্রশ্ন -১। নামাজে "সামিআল্লাহু লিমান হামিদা" বলা ফরজ নাকি সুন্নত?
★দাপ ৪ঃ-
দাপ- ৪.১
২টি সূরা, সূরা ফাতিহা এবং অন্য একটি সূরা পাঠ করে এবার রুকু এবং সিজদা করতে হবে।
দুটি সূরা পাঠ করা হলে এবার তবে "আল্লাহু আকবার" বলে রুকুর পজিশন নিতে হবে। এবং রুকুতে দাড়িয়ে সুবাহানা রাব্বিয়াল আজিম পাঠ করতে হবে। যে কোন বিজোড় সংখ্যক বার পাঠ করলেই হবে! যেমনঃ- ৩ বার ও ৫ বার এবং বেশি হলে ৭ বার পাঠ করবেন।
এবং তারপর "আল্লাহু আকবার" এবং "সামিআল্লাহু লিমান হামিদা" বলতে বলতে আগের অবস্থায় (রুকুর আগে যে ভাবে ছিলেন) ফিরে যাবেন। এবং বলবেন "রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ"।
এখানে আপনাদের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে। আর আপনার মনে এই প্রশ্ন না আসলেও এটা জেনে রাখা গুরুত্ব পূর্ন!
প্রশ্ন -১। নামাজে "সামিআল্লাহু লিমান হামিদা" বলা ফরজ নাকি সুন্নত?
উত্তরঃ- নামাজে "সামিআল্লাহু লিমান হামিদা" বলা সুন্নত।
প্রশ্ন-২। নামাজে "রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ" পাঠ করা কি? সুন্নত নাকি ফরজ?
প্রশ্ন-২। নামাজে "রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ" পাঠ করা কি? সুন্নত নাকি ফরজ?
উত্তরঃ নামাজে "রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ" পাঠ করাও সুন্নত।
প্রশ্ন - ৩। "সামিআল্লাহু লিমান হামিদা" - এর বাংলা অর্থ কী?
উত্তরঃ- অর্থ : ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য প্রশংসা করেন, আল্লাহ তাআলা (ওই ব্যক্তির প্রশংসা) শোনেন।’ অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা (তাসবিহ/তাহমিদ) প্রশংসাকারীর প্রশংসা শোনেন।
দাপ - ৪.২
"রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ" পাঠ করার পর এখন সময় মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে মাথা নত করার। মানে এখন সিজদা করতে হবে।
"রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ" - পাঠ করে "আল্লাহু আকবার" বলে সিজদায় মাথানত করতে হবে। সিজদায় থাকা অবস্থায় "সোবাহানা রাব্বিয়াল আ'লা" যে কোন বিজোড় সংখ্যক বার পাঠ করতে হবে। যেমনঃ ৩বার, ৫বার, ৭বার।
সিজদায় "সোবাহানা রাব্বিয়াল আ'লা" পাঠ করার পর এখন আবার সিজদা থেকে উঠে বসতে হবে। এবং এখন আমাদেরকে আরো একটি ছোট বাক্য পাঠ করতে হবে।
আল্লাহুম মাগ ফিরলি ওয়ার হামনি ওয়াহ দিনি ওয়ার জুকনি ও আফিনি
উপরের এই বাক্যটাই পাঠ করতে হবে একবার।
এটা পাঠ করা হলে আপনি আবার সিজদায় যাবেন। এবং আগের মতো এখন আবার "সোবাহানা রাব্বিয়াল আ'লা" ৩বার, ৫বার, ৭বার পাঠ করতে হবে। তারপর আবার আল্লাহু আকবার বলে সোজা হয়ে হাত বাধা অবস্থায় দাঁড়িয়ে যাবেন।
দাড়ানোর আগেই সুন্নত ২ রাকাত নামাজের এক রাকাত সম্পন্ন হয়ে গেছে। বাকি রইলো এক রাকাত। এটাও সেম ভাবে পড়তে হবে। আমি শেষ অবধিই শিখাবো সমস্যা নেই!
★দাপ - ৫
৫.১
সোজা হয়ে হাত বেধে দাড়ানোর পর এখন অনেকটাই আগের মতো করতে হবে।
প্রথমে আপনাকে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম বলে শুরু করতে হবে। আগেই বলছি প্রতিবার দোয়া পাড়ার আগে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম পড়ে নেওয়া ভালো।
বিসমিল্লাহ বলার পর এখন আবার আগের মতো করে প্রথমে একটা সূরা (সূরা ফাতিহা) পাঠ করতে হবে। প্রথমে সূরা ফাতিহা পাঠ করা পর তার সাথে আরেকটা সূরা মিলিয়ে পড়তে হবে। আপনি আপনার ইচ্ছা মতো পড়তে পারেন। তবে সূরা খুব ছোট হলে পড়া যাবে না। আপনি সূরা ফিল, সূরা নাস ইত্যাদি পড়তে পারেন।
৫.২
দুটি সূরা পাঠ করা হয়ে গেলে, তারপর প্রথম রাকাতের মতো এবারও রুকু করতে হবে!
রুকু করার সময় "আল্লাহু আকবার" বলে রুকুতে যেতে হবে।
তবে উল্লেখ্য যে, রুকুর সময় ইচ্ছা মতো পজিশন এ দাড়াতে পারবেন না। আপনি রুকুতে দাড়ানোর নিয়মটা শিখে নিবেন।
"আল্লাহু আকবার" বলে রুকুতে গিয়ে আপনি আপনার সময় এবং ইচ্চা অনুযায়ী সুবাহানা রাব্বিয়াল আজিম ৩বার, ৫বার, ৭বার পড়ে নিবেন।
তারপর, রুকু থেকে সোজা হয়ে দাড়াতে হবে। রুকু থেকে সোজা হয়ে দাড়ানোর সময় "সামিআল্লাহু লিমান হামিদা" বলতে হবে। এবং তারপর, "রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ" - এটা পাঠ করতে হবে।
৫.৩
রুকু থেকে সোজা হয়ে দাড়ানোর পর এখন আবার সিজদা করতে হবে। "আল্লাহু আকবার" বলে সিজদায় যেতে হবে। সিজদায় থাকা অবস্থায় "সোবাহানা রাব্বিয়াল আ'লা" ৩বার, ৫বার, ৭বার পাঠ করতে হবে।
পাঠ করার পর সিজদা থেকে মাথা তুলে বসে আল্লাহুম মাগ ফিরলি ওয়ার হামনি ওয়াহ দিনি ওয়ার জুকনি ও আফিনি পাঠ করতে হবে। এবং এখন আবার সিজদাই যাবেন আর "সোবাহানা রাব্বিয়াল আ'লা" ৩বার, ৫বার, ৭বার পাঠ করতে হবে।
২য় রাকাতে ২টা সিজদা করার পর এখন আর উঠে দাড়াবেন না। এখন আপনাকে ৩টি কাজ করতে হবে। ৩টি দোয়া পড়তে হবে! আমি সব গুলার নাম দিচ্ছি..।
• তাশাহহুদ
• দুরুদ শরীফ
• দোয়া মাছুরা
তারপর আপনাকে সালাম ফিরাতে হবে! আশা করি সেটাও লিখে দিতে হবে না। আর যদি লাগে একদম শেষের দিকে ভিডিও থাকবে!
সালাম ফিরানোর পর মোনাজাত।
এখানে নামাজের বিষয় বস্তু শর্টকাট করে দেওয়া হলো। উপরের আর্টিকেল পড়লে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন।
সোজা হয়ে হাত বেধে দাড়ানোর পর এখন অনেকটাই আগের মতো করতে হবে।
প্রথমে আপনাকে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম বলে শুরু করতে হবে। আগেই বলছি প্রতিবার দোয়া পাড়ার আগে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম পড়ে নেওয়া ভালো।
বিসমিল্লাহ বলার পর এখন আবার আগের মতো করে প্রথমে একটা সূরা (সূরা ফাতিহা) পাঠ করতে হবে। প্রথমে সূরা ফাতিহা পাঠ করা পর তার সাথে আরেকটা সূরা মিলিয়ে পড়তে হবে। আপনি আপনার ইচ্ছা মতো পড়তে পারেন। তবে সূরা খুব ছোট হলে পড়া যাবে না। আপনি সূরা ফিল, সূরা নাস ইত্যাদি পড়তে পারেন।
৫.২
দুটি সূরা পাঠ করা হয়ে গেলে, তারপর প্রথম রাকাতের মতো এবারও রুকু করতে হবে!
রুকু করার সময় "আল্লাহু আকবার" বলে রুকুতে যেতে হবে।
তবে উল্লেখ্য যে, রুকুর সময় ইচ্ছা মতো পজিশন এ দাড়াতে পারবেন না। আপনি রুকুতে দাড়ানোর নিয়মটা শিখে নিবেন।
"আল্লাহু আকবার" বলে রুকুতে গিয়ে আপনি আপনার সময় এবং ইচ্চা অনুযায়ী সুবাহানা রাব্বিয়াল আজিম ৩বার, ৫বার, ৭বার পড়ে নিবেন।
তারপর, রুকু থেকে সোজা হয়ে দাড়াতে হবে। রুকু থেকে সোজা হয়ে দাড়ানোর সময় "সামিআল্লাহু লিমান হামিদা" বলতে হবে। এবং তারপর, "রাব্বানা লাকাল হামদু হামদান কাছিরান, তাইয়্যেবান মুবারাকান ফিহ" - এটা পাঠ করতে হবে।
৫.৩
রুকু থেকে সোজা হয়ে দাড়ানোর পর এখন আবার সিজদা করতে হবে। "আল্লাহু আকবার" বলে সিজদায় যেতে হবে। সিজদায় থাকা অবস্থায় "সোবাহানা রাব্বিয়াল আ'লা" ৩বার, ৫বার, ৭বার পাঠ করতে হবে।
পাঠ করার পর সিজদা থেকে মাথা তুলে বসে আল্লাহুম মাগ ফিরলি ওয়ার হামনি ওয়াহ দিনি ওয়ার জুকনি ও আফিনি পাঠ করতে হবে। এবং এখন আবার সিজদাই যাবেন আর "সোবাহানা রাব্বিয়াল আ'লা" ৩বার, ৫বার, ৭বার পাঠ করতে হবে।
২য় রাকাতে ২টা সিজদা করার পর এখন আর উঠে দাড়াবেন না। এখন আপনাকে ৩টি কাজ করতে হবে। ৩টি দোয়া পড়তে হবে! আমি সব গুলার নাম দিচ্ছি..।
• তাশাহহুদ
• দুরুদ শরীফ
• দোয়া মাছুরা
তারপর আপনাকে সালাম ফিরাতে হবে! আশা করি সেটাও লিখে দিতে হবে না। আর যদি লাগে একদম শেষের দিকে ভিডিও থাকবে!
সালাম ফিরানোর পর মোনাজাত।
এখানে আমি আবার মেইন স্টেপ গুলো লিখে দিলাম।
- নিয়ত করতে হবে
- সানা পাঠ করতে হবে
- সূরা ফাতিহা পাঠ
- অন্য একটি সূরা পাঠ
- রুকু করা
- সিজদা করা
- আবার সূরা ফাতিহা
- অন্য একটি সূরা পাঠ করা
- রুকু কর
- সিজদা করা
- তাশাহহুদ
- দুরুদ শরীফ
- দোয়া মাছুরা
- মোনাজাত
এখানে নামাজের বিষয় বস্তু শর্টকাট করে দেওয়া হলো। উপরের আর্টিকেল পড়লে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন।
শেয়ার করুন এখান থেকে👇


